কমপং থম প্রদেশের বড়ই জেলায় ন্যাশনাল রোড off এর নিচে একটি রাস্তার পাশের রাস্তাটির নিচে রাজধানী ফোনম পেনের প্রায় দু'ঘন্টা উত্তরে দেশের বেশিরভাগ মানুষের কাছে অপরিচিত স্থান রয়েছে।
কম্বোডিয়ার জাতীয় বেসবল ক্ষেত্র, খেজুর গাছ দিগন্তের একমাত্র ধারাবাহিক বিরতিতে ছোট ছোট বাড়ির খামার ধান এবং কাসাভা ঘিরে রয়েছে।
ক্ষমতাসীন কম্বোডিয়া পিপলস পার্টির ব্যবসায়ী এবং কমপং থম প্রদেশের সংসদ সদস্য নেহম থ্যাভি বলেছেন, "এটি আমার শিথিল করার উপায়, এটি আমার শখ" says হোম প্লেট এবং প্রথম বেসের মধ্যে ছায়ায় বসে তিনি নম পেনের দুটি দলের মধ্যে ইউ 15 জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচের চূড়ান্ত ইনিংসটি দেখছিলেন। কম্বোডিয়া জুড়ে প্রতিটি প্রদেশে বেসবল খেলা দেখার জন্য থ্যাভির দৃষ্টিভঙ্গির তিনটি হেক্টর বেঁধে দেওয়া শীঘ্রই-কাঁচা ঘাস Tha
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেসবল
বেসবল পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচণ্ড জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ১৮ 18২ সালে প্রথমে জাপানে বেসবল নিয়ে আসেন। ৩৩ বছর পরে কম্বোডিয়ায় এই দেশটি কোরিয়ায় নিয়ে আসার কৃতিত্ব স্বদেশী খ্রিস্টান মিশনারিদের দেওয়া হয়, বেসবল খেলা বরং নতুনতর।
২০০০ সালের গোড়ার দিকে আমেরিকান-ভিত্তিক জোয়ার্ট পুক, মনিটর জো কুককে প্রাধান্য দিয়ে, কমপং ছহনাং প্রদেশের একটি গ্রামীণ মাঠে রুক্ষ বেসবল হীরা তৈরি করেছিলেন, যেখানে তিনি ১৯ 1979৯ সালে শিশু শরণার্থী হিসাবে রেখেছিলেন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া তার নতুন বেসবল দলটি অর্জন করেছিল। আলাবামা-উত্থিত শেফ কম্বোডিয়ায় খেলাধুলা তৈরি, উপাদান এবং সরকারী সহায়তার জন্য তদবির এবং তার দৃষ্টিভঙ্গি অনুধাবনের জন্য তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে সমস্ত কঠোর পরিশ্রম করতে পারে, তবে টানাপড়েনটি 2013 সালে পরিচালন এবং অবস্থানের পরিবর্তনের কারণ হয়েছিল।
থাভি টোন স্যাপ হ্রদের পশ্চিম তীরে কুকের নিজ গ্রামে দলটিকে তার ঘাঁটি থেকে জলের ওপারে কমপং থম প্রদেশে তাঁর নিজের জেলায় জমি অবতরণ করতে নিয়ে এসেছিলেন moved কুকের মতো থাভি কম্বোডিয়াকে শরণার্থী হিসাবে ছেড়ে যাওয়ার পরে যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক বছর কাটিয়েছিলেন। নিজের হাতে দলকে অনেকাংশে সমর্থন করার জন্য থাভিয়ের আর্থিক সংস্থান এবং রাজনৈতিক খপ্পর রয়েছে - তিনিও প্রথমদিকে বেসবলের খুব বেশি অনুরাগী ছিলেন না।
"আমি ১৩ বা ১৪ বছর বয়সে প্রথম বেসবলটি দেখেছিলাম যখন ফনম পেনের আমেরিকান সামরিক কর্মীরা এটি খেলতেন, তবে আমি কী পছন্দ করি না তা কী ঘটেছিল তা আমাদের কেউ ব্যাখ্যা না করায়।"
১৯ 197২ সালে রোড আইল্যান্ডের নেভাল ওয়ার কলেজে অধ্যয়নের সময় তিনি এটি আবার দেখতে পেয়েছিলেন, তবে পেনসিলভেনিয়ায় ফোর্ট ইন্ডিয়ানটাউন গ্যাপ সামরিক ঘাঁটি পেরিয়ে 32২, ০০০ ভিয়েতনামি এবং কম্বোডিয়ান শরণার্থীর একজন না হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি প্রথমে চেষ্টা করেছিলেন। খেলা এবং খেলার।
“আমি বলটি মারার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি, ” হাসি দিয়ে মনে পড়ল সে। এই প্রাথমিক ভূমিকা তাকে ভক্ত হিসাবে পরিণত করতে পারেনি, এবং ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় এবং গুডিয়রের মতো সংস্থাগুলিতে কাজ করার সময় টিভিতে খেলা দেখার পরেও, থাভি বলেছেন যে এখনও তিনি এটি দেখতে "খুব ধীর গতিতে" পেয়েছেন।
"আমি [আমেরিকান] ফুটবল, বিশেষত রেডস্কিন্স প্রথম দিকে খুব উত্সাহিত হয়েছিলাম, কিন্তু ১৯৯৩ সালে যখন আমি ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তখন আমাকে কিছু আনতে হয়েছিল, " তিনি বলেছিলেন। অনেক কম্বোডিয়ান ছোট আকারের এবং ক্রীড়াটির অন্তর্নিহিত বিপদের কারণে তিনি আমেরিকান ফুটবল আনতে অস্বীকার করেছিলেন।
"তাই আমি ভেবেছিলাম, বেসবলটিই একটি, " তিনি উল্লেখ করে বলেন, কম্বোডিয়ায় দুটি দেশীয় খেলা রয়েছে - একটি লাঠি দিয়ে একটি ছোট বল মারার সাথে জড়িত, অন্যটি বেসের চারপাশে দৌড়ানোর মতোই-যা তাকে বোঝাতে সহায়তা করেছিল যে বেসবলটি হবে এখানে কাজ করুন.
কম্বোডিয়া জাতীয় দল
প্রাথমিকভাবে, জাতীয় দলটি ফুটবলের রাজা যে দেশে, কিছুটা কঠিন, জিতল ম্যাচগুলি খুঁজে পেয়েছিল। ২০০ first সালে থাইল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় (এসইএ) গেমসে তাদের প্রথম বড় পরীক্ষাটি হয়েছিল, যেখানে তারা মালয়েশিয়া, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন এবং থাইল্যান্ডের কাছে মোট ১১৩-৩৩ ব্যবধানে হেরেছে।
জাতীয় কোচ এবং কম্বোডিয়ান বেসবল ফেডারেশনের সহসভাপতি, টনি নিশিমুরা, ২০০৯ সালে প্রাথমিকভাবে খণ্ডকালীন ভিত্তিতে থাভিকে নিয়ে এসেছিলেন। নিশিমুরা কম্বোডিয়ান বেসবলের সাথে প্রথম যোগাযোগ করেছিলেন যখন তিনি নতুন ভিয়েতনামী জাতীয় দলের খেলতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ২০০৯ সালে কম্বোডিয়ার বিরুদ্ধে। থাভি ব্যাখ্যা করেছিলেন, "তারা আমাদের [ভিয়েতনাম] থেকে লাথি মেরেছিল, কম্বোডিয়ানরা আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল।"
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে প্রবৃদ্ধি
গত দশকে, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া হিসাবে বেসবল দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়েছে। আসিয়ান-ব্লক দেশ গঠিত 10 টি দেশগুলির মধ্যে কেবল লাওস এবং ভিয়েতনাম এশিয়া বেসবল ফেডারেশনের সদস্য নয়, যা জাপান, তাইওয়ান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মতো আরও প্রতিষ্ঠিত দেশের পাশাপাশি মঙ্গোলিয়া এবং আফগানিস্তান সহ 24 সদস্য ফেডারেশনের গণনা করে।
কম্বোডিয়া ভ্রমণের দু'বছর আগে ভিয়েতনামী দল গঠিত হয়েছিল, এবং কুক কম্বোডিয়ায় উত্সাহিত করতে সক্ষম সরঞ্জাম, অর্থ এবং কোচের উদার উদার অনুদানের অভাব ছিল। নিশিমুরা এবং থ্যাভির বেসবলকে সফল হতে দেখার এবং আরামদায়ক প্রবেশাধিকারের আকাঙ্ক্ষার সংমিশ্রণটি কম্বোডিয়ায় খেলাধুলায় কেবল একটি নতুন পেশাদারিত্বই এনেছে না, বরং মনোনিবেশে একটি পরিবর্তনও করেছে।
নিশিমুরা ব্যাখ্যা করেন, "আমাদের দলটি ২০০৯ সালের মতো এখনও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একই। প্রাচীনতম খেলোয়াড় ৩২ বছর বয়সী। তারা কৃষক, জেলে, স্থানীয় লোক, " বেশিরভাগ বেতনের প্রতিশ্রুতি নিয়ে তৎকালীন অজানা খেলায় আকৃষ্ট হয়েছিলেন।
